📅 প্রকাশিত: ১৫ জুলাই ২০২৫
🖋️ লেখক: বিডিএস বুলবুল আহমেদ
প্রশাসনিক স্বায়ত্তশাসন ছাড়া কোনো বিচারব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে চলতে পারে না — এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। বিচারব্যবস্থাকে নাগরিকবান্ধব ও সময়োপযোগী করতে কাঠামোগত সংস্কারের উপর তিনি বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি বলেন,
“এই সংস্কার কেবল আধুনিকায়নের জন্য নয়, বরং সাধারণ মানুষের কাছে ন্যায়বিচার সহজলভ্য করাই মূল উদ্দেশ্য।”
মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) ঢাকার মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টার মিলনায়তনে আয়োজিত ‘যথাসময়ে বিচার নিশ্চিত করতে পারিবারিক আদালতের পদ্ধতিগত জটিলতা নিরসন’ শীর্ষক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আয়োজক: ব্র্যাক
সহযোগী উদ্যোগ:
সামাজিক ক্ষমতায়ন ও আইনি সুরক্ষা (সেলপ)
জেন্ডার জাস্টিস অ্যান্ড ডাইভারসিটি (জিজেডি)
প্রশাসনিক স্বায়ত্তশাসন ছাড়া স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা অসম্ভব।
দেওয়ানি কার্যবিধির সাম্প্রতিক সংশোধনে মামলার স্তর কমেছে।
সমন জারি, মামলা মুলতবি ও অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছে।
“পারিবারিক আদালতে ন্যায়বিচার মানে জয়-পরাজয় নয়, বরং এটি একটি নিরাময় প্রক্রিয়া। তাই এটি আরও সহজ, দ্রুত ও সহানুভূতিশীল হওয়া উচিত।”
“নারী ও কিশোরীদের পূর্ণ সম্ভাবনা বিকাশে ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের লক্ষ্যে ব্র্যাক কাজ করে চলেছে—যেখানে তারা আইনি, সামাজিক এবং নীতিগত সহায়তা পায়।”
“আমরা শুধু পদ্ধতিগত জটিলতা নয়, বরং বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ফেরাতেও কাজ করছি।”
জাতীয় ও আঞ্চলিক কর্মশালাগুলোর আলোকে কয়েকটি বিষয় স্পষ্ট হয়েছে—
সমন জারির প্রক্রিয়ায় ধীরগতি ও জটিলতা
মামলা মুলতবির অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার
অনিয়মিত মামলা ব্যবস্থাপনা
মানসিক সহায়তা ও কাউন্সেলিংয়ের ঘাটতি
আদালতের অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা
বর্তমানে দেশের বিচারব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে:
ফজর | 3:50 AM ভোর |
---|---|
যোহর | 12:04 দুপুর |
আছর | 4:44 PM বিকাল |
মাগরিব | 6:50 PM সন্ধ্যা |
এশা | 8:17 PM রাত |
জুম্মা | 1.30 pm দুপুর |